কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় সম্পূর্ণ গাইড
আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি দিয়ে কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় তা নিয়ে
বিস্তারিতভাবে আমরা আলোচনা করব এ বিষয়ে জানতে সম্পন্ন পোস্টটি মনোযোগ সহকারে
পড়ুন। এবং সম্পূর্ণ বিষয়টি মনোযোগ সহকারে পড়ে আপনি সঠিকভাবে কাজ করলে আপনিও
ইনকাম করতে পারবেন
কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় এ বিষয়ে ইনকাম করতে আপনার কাছে কয়েকটি মৌলিক
বিকল্প রয়েছে। আধুনিক যুগে এসে মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার ল্যাপটপ এর মাধ্যমে
অনলাইনে অনেক ভাবে ইনকাম করা যায়। এমন অনেক অ্যাপ রয়েছে যেখানে আবেদন করে ছোট
ছোট কাজ করে ইনকাম করতে পারেন। নিচে এ বিষয়ে সম্পন্ন
পড়ুন।
সূচিপত্রঃ কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়?
কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়?
এখন আমাদের পকেটে টাকা না থাকলেও হাতে একটা করে মোবাইল ফোন সবার রয়েছে এই মোবাইল
ফোন দিয়ে সারাদিন আমরা গেম খেলি ভিডিও দেখি টিক টক দেখি এভাবেই আমরা বিভিন্নভাবে
সময় কাটায় এবং মাছ শেষে ৩০০ ৪০০ টাকার এমবি ভরি কিন্তু এই ফোন দিয়ে আমাদের
কাছে এক টাকাও আসে না সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে কিছু স্মার্ট মানুষ আছে যারা এই
মোবাইল ফোন দিয়ে মাস শেষে পনের হাজার বিশ হাজার টাকা ইনকাম করে শুধুমাত্র কিছু
ট্রিক এপ্লাই করে কিছু উপায় এপ্লাই করে আর আমরা শুধুমাত্র গেম খেলি ভিডিও দেখি
আর সময় নষ্ট করি অনেকে আবার আছে এমন ব্যক্তি যারা মোবাইল ফোন দিয়ে ইন্টারনেট
ব্যবহার করে ইনকাম করার ট্রাই করে সেই সমস্ত জায়গায় ট্রাই করে যে অ্যাপে দুই
হাজার তিন হাজার পাচ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হয় সেই সমস্ত অ্যাপ এ টাকা লাগিয়ে
বসে থাকে আর মনে করে এইবার আমাদের অনেক টাকা ইনকাম হবে। আর শেষে কি হয় সেই অ্যাপ
তাদের টাকাগুলো মেরে চলে যায় আর ঠিক এমনই কিছু মানুষ মোবাইল দিয়ে ইনকাম মানে
এগুলোই বোঝে কিন্তু বাস্তবসম্মত উপায় হচ্ছে যেই সমস্ত উপায় কাজে লাগিয়ে মানুষ
বহুৎ টাকা ইনকাম করছে।
যদি তুমি চাও কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় এই সম্পর্কে জানতে তাহলে এই
আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ুন। এই পোস্টে আমি এমন বিষয়ে আলোচনা করব
সেই বিষয়টি মোবাইল ফোনকে কাজে লাগিয়ে আপনি যেই সময় টুকু গেম খেলে ভিডিও দেখে
সময় নষ্ট করতেন সেই সময়টুকু কাজে লাগিয়ে মনোযোগ সহকারে যদি তুমি দুই ঘন্টা
টাইম দাও তাহলে এই মোবাইল ফোন টাকার মেশিন হয়ে যাবে সেই জন্য আমি এই পোস্টে
অনেকগুলো উপাই এর কথা জানাবো যদি তুমি জানতে চাও তাহলে অবশ্যই মনোযোগ সহকারে
আর্টিকেলটি পড়ো ।এবং কমেন্ট করে জানাও কোনদিন মোবাইল দিয়ে ইনকামের কোন
বাস্তবসম্মত কোন উপায় এ কাজ করে কি টাকা ইনকাম করতে পেরেছ। তো চলুন শুরু করা যাক।
কনটেন্ট ক্রিয়েশন
এই কনটেন্ট ক্রিকেটে আপনি দারুন ইনকাম করতে পারবেন কারণ যখন তুমি কোন কনটেন্ট
youtube এ আপলোড করবে সেই সেম কনটেন্ট ফেসবুকেও আপলোড করতে পারবে আবার
ইনস্টাগ্রাম টিকটকেও করতে পারবে। এই সমস্ত প্লাটফর্ম থেকে তোমার ইনকাম জেনারেট
হবে যদি এ কনটেন্ট ক্রিয়াটে যদি তোমার কাছে একটি নরমাল মোবাইল ফোনও থাকে তুমি
চাইলে এখনি শুরু করতে পারো কারণ যারা এই কনটেন্ট ক্রিকেটে সাকসেস হয়েছে ভিডিও
বানিয়ে ইনকাম করেছে তারা সবাই একটা টাইমে মোবাইল ফোন দিয়েই শুরু করেছে ঠিক সেই
জন্যই এখনো সময় রয়েছে এখনই কনটেন্ট ক্রিয়েট শুরু করো তাহলে তুমি ধীরে ধীরে
টাকা ইনকাম করা শুরু করবে অন্যান্য কাজের পাশাপাশি দুই ঘন্টা যদি তুমি সময় দাও
তুমি চাইলে এখন শর্ট ভিডিও নিয়ে কাজ করতে পারো এখন নিজের ফেস বা নিজের ভয়েস
দিয়ে যদি ভিডিও না বানাতে পারো তাহলে এ আই কে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ভিডিও বানাতে
পারো, সেই ভিডিও বানিয়ে দারুন ইনকাম সম্ভব।
আরো পড়ুনঃ ২০২৫ সালে ঘরে বসে ইনকাম করার উপায়
এবং ফেসবুকেও বিভিন্ন উপায় রয়েছে যে উপায়ে ইনকাম সম্ভব ফেসবুকের এস ভিডিও
আপলোড করে এখনো অনেকেই ইনকাম করে সুতরাং এই কনটেন্ট ক্রিয়েটে যে কাজ করবে এর
পেছনে যে লাগবে বা পরিশ্রম করবে সেই অবশ্যই সফলতার মুখ দেখতে পাবে আশা করি এ
বিষয়টি বুঝতে পেরেছ দারুন একটা উপায়। তোমরা অনেকেই অনেক ভিডিও দেখো সেই ভিডিও
যারা আপলোড করে তারা কিন্তু সেই ভিডিও থেকে ইনকাম করে তোমরা যেমন সার্চ কর
ইউটিউবে কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় ইত্যাদি এবং ভিডিও আছে সামনে এই
ভিডিওগুলো ক্লিক করে তোমরা দেখো এই ভিডিওটি যে আপলোড করেছে তারা কিন্তু ইনকাম
করছে ঠিক এমনই তুমিও ইনকাম করতে পারবে।আর এগুলো হচ্ছে সম্পূর্ণ সত্যি কোন স্ক্যাম
নয় প্রমাণিত প্ল্যাটফর্ম এবং এখানে তুমি কাজ করলেই সফলতার মুখ দেখতে পাবে এবং
দারুন ইনকাম করতে পারবে
ফেসবুক থেকে ইনকাম
ফেসবুক থেকে বর্তমান যুগে এসে ফেসবুক
শুধুমাত্র আড্ডা ভিডিও আপলোড করা ফটো আপলোড করা মজা করার জায়গা নয় বরং ফেসবুক
পেজ থেকেও ইনকাম করা যায় এটা যখন আমি প্রথমবার শুনি আমিও বিশ্বাস করতে পারছিলাম
না কিন্তু আসলেই সম্ভব ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করা যদি আপনি ঠিকঠাক ভাবে ফেসবুক
পেইজে প্রতিনিয়ত কনটেন্ট আপলোড করেন এবং সমস্ত নিয়ম কানুন মেনে কাজ করেন তাহলে
অবশ্যই ইনকাম শুরু হবে।
বর্তমান যুগে এসে ফেসবুক থেকে ইনকাম করা খুব একটা কঠিন তা কিন্তু না আপনি পরিশ্রম
করলে অবশ্যই সফল হতে পারবেন ফেসবুক থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে প্রথমত একটি
ফেসবুক পেজ ক্রিয়েট করতে হবে যেখান থেকে আপনি ইনকাম করবেন তো ইনকাম করার জন্য
আপনাকে ফেসবুক পেজে প্রতিনিয়ত কন্ঠে আপলোড করতে হবে আপলোড করার বিভিন্ন উপায়
রয়েছে বা নিয়ম-কানুন রয়েছে যার মাধ্যমে আপনার দ্রুত ফলোয়ার বাড়বে এবং লাইক
কমেন্ট ভালো আসবে এখানে আবার কিছু নিয়ম কানুন আছে কনটেন্ট আপলোড করার আদর্শ
সময় সকালে ঘুম থেকে উঠে নয়টা নয়টা থেকে ১১ টা অফিস ক্লাস হওয়ার আগে
আপনাকে একটি কনটেন্ট আপলোড করতে হবে এবং দুপুর ১২ থেকে ২ টার মধ্যে দুপুরের
খাওয়া-দাওয়া করে আপনাকে একটি কনটেন্ট আপলোড করতে হবে এবং রাত ৭থেকে ১০ টা মধ্যে
একটি আপলোড করতে হবে এতে করে কি হবে এই সময় মানুষ বেশি ফেসবুক ইউজ করে আর বেশি
ভিউয়ার হলে আপনার ভালো আপনার পেজে ভিউ হবে বেশি লাইক কমেন্ট হবে । আর যেটা
সব চাইতে গুরুত্বপূর্ণ ফলোয়ার আপনার পেজে অন্তত ১০ হাজার ফলোয়ার থাকতে হবে
গত দুই মাসে ভিডিও থেকে অন্তত ৬ লাখ মিনিট হতে হবে পাঁচটা একটিভ ভিডিও থাকতে হবে
তাহলে আপনার পেইজে মনিটাইজেশন অপশন চালু হবে এবং এটি চালু হলেই আপনি কনটেন্ট
আপলোড করে ফটো পোস্ট করে ভিডিও পোস্ট করে খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন আপনার যত
বেশি ভিউ লাইক কমেন্ট তত বেশি ইনকাম তবে লাইভ থেকে ইনকাম করার জন্য এখনো
নির্দিষ্ট কোন ফলোয়ার দেখানো হয়নি ৫০০ প্লাস ফলোয়ার হলেই ইনকাম হতে পারে।
ইউটিউব চ্যানেল খুলে আয়
ইউটিউব চ্যানেল থেকে তা চলুন জানা যাক আমরা কিন্তু youtube চ্যানেল থেকেও আয় করতে পারি তো কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা
যায় ইউটিউব থেকে তা বিস্তারিত তুলে ধরা হলো ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জন্য
প্রথমত আমাদের একটি ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট করতে হবে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করার
পর আমাদের সেই চ্যানেলে প্রতিনিয়ত ভিডিও আপলোড করতে হবে প্রতিদিন ভিডিও আপলোড
করা লাগবে এবং ইউটিউব চ্যানেল থেকে অর্থ উপার্জন করার জন্য আমাদের এক হাজার
সাবস্ক্রাইবার লাগবে 1000 সাবস্ক্রাইবার হলে আমাদের মনিটাইজেশন আসবে এবং
মনিটাইজেশন আসার পর আমরা ভিডিও ছাড়লে ভিউ আসলে কমেন্ট লাইক আসলে টাকা ইনকাম হবে
তবে ইনকাম করার জন্য আমাদের অবশ্যই ইউটিউব এর নিয়ম কানুন মেনে ভিডিও আপলোড করতে
হবে আমরা যদি যার তার ভিডিও নিয়ে ইউটিউবে আপলোড করে দিই সেই ভিডিওটা যদি কপিরাইট
আইন চালু করা থাকে তাহলে কিন্তু আমাদের সেই ভিডিওতে কপিরাইট চলে আসবে এবং এটা
আসার ফলে আমাদের সেই ভিডিওটা রিমুভ করে দিবে তাই যার তার ভিডিও আপলোড করা যাবে না
নিজের ফোনে তৈরি করা ভিডিও আপলোড করতে হবে এবং তারপরেই আমরা ইউটিউব থেকে ইনকাম
করতে পারব তাহলে আপনাকে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জন্য সর্বনিম্ন ১ হাজার
সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে এক হাজার সাবস্ক্রাইবার থাকলে আপনার ইউটিউব এ মনিটাইজেশন
অন হবে এবং সেখান থেকে টাকা পাওয়া শুরু করবে তাহলে আপনি যদি ভাল কনটেন্ট তৈরি
করতে পারেন তাহলে ইউটিউব চ্যানেল খুলে ইনকাম শুরু করুন এবং প্রতিনিয়ত প্রতিদিন
নিয়মিত ভিডিও আপলোড করুন এবং নিজের ফোনে তৈরি করা ভিডিও আপলোড করুন যার তার
ভিডিও আপলোড করবেন না আপলোড করলে কপিরাইট আসতে পারে তাহলে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার
জন্য আপনাকে একটি স্মার্ট ফোন থাকা লাগবে ফোনের ক্যামেরা ভালো থাকলে ভিডিও
কোয়ালিটি ভালো হবে এবং ভিডিওগুলো দেখতে ভালো লাগবে এবং ভিউয়ার বেশি আসবে তাহলে
আজই শুরু করুন ইউটিউব ভিডিও বানিয়ে ইনকাম ।
ব্লগ থেকে ইনকাম
ব্লগ থেকে কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় বর্তমান যুগে এসে কিন্তু অনেকভাবে
ইনকাম করা যায় আমরা কিন্তু এগুলো আমরা জানি না ঠিক এমনি একটি ইনকাম করার জায়গা
হচ্ছে ওয়েবসাইট ওয়েবসাইট থেকেও কিন্তু ইনকাম করা যায় গুগল এডসেন্স থেকে। আপনার
ব্লগে যদি নিয়মিত ভিজিটর আছে তাহলে ব্লগে আপনি বিজ্ঞাপন দেখিয়ে গুগল এডসেন্স এর
মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন গুগল এডসেন্স সবচেয়ে জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক।
ইনকামের শর্তঃ
- ব্লগে সবসময় অরজিনাল কনটেন্ট থাকতে হবে
- নিয়মিত অরিজিনাল ভিজিটর আসতে হবে
- গুগলের সমস্ত পলিসি মেনে চলতে হবে
এখানে আপনার ইনকাম করার মূল কারণ হচ্ছে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ইনকাম এখানে আপনাকে
প্রতিনিয়ত কনটেন্ট আপলোড করতে হবে মানে আর্টিকেল লিখে আপলোড করতে হবে আর্টিকেল
লিখা আর অনেক শর্ত থাকে এবং নিয়ম-কানুন থাকে আপনি চাইলে আর্টিকেলের উপর একটি
কোর্স করতে পারেন এবং আর্টিকেল লিখে খুব সহজে ইনকাম করতে পারেন আপনি কিন্তু
আর্টিকেল লিখে বিক্রি করেও ইনকাম করতে পারেন এছাড়াও ইনকাম করার আরো উপায় রয়েছে
যেমন কোন একটি প্রোডাক্ট আপনার আর্টিকেলের মধ্যে বিজ্ঞাপন দেখালেন মানে কোন
প্রডাক্টের রিভিউ করলেন এবং সেই প্রোডাক্টের লিংক আপনার আর্টিকেলে রাখলেন এবং এই
লিংকে ক্লিক করে যদি কোন ভিউয়ার সেই প্রোডাক্টটি ক্রয় করে তাহলে আপনি সেই
প্রোডাক্ট থেকে কিছু কমিশন পাবেন এবং এভাবেই ইনকাম করা যায় উদাহরণ স্বরূপ
daraz ,amazon ইত্যাদি।
স্পন্সর পোস্টঃ
আপনার ওয়েবসাইটে যদি ভালো ভিজিট থাকে তাহলে বিভিন্ন কোম্পানির মালিকরা চাইবে
আপনি তাদেরকে নিয়ে আর্টিকেল লিখুন তাদের বিভিন্ন প্রোডাক্ট রিভিউ করুন এবং এগুলো
করে আপনাকে কিছু অর্থ দেবে বা এখান থেকে আপনি ইনকাম করতে পারবেন এবং আপনি যত ভালো
ব্লগ লিখতে পারেন বা আর্টিকেল লিখবেন তত বেশি স্পন্সার সিপ পাবেন এবং যত বেশি
স্পন্সর পাবেন তত ইনকাম।
ফ্রিল্যান্সিং
বর্তমান যুগের ফ্রিল্যান্সিং
এর চাহিদা অনেক বেশি এখন প্রায় সব ধরনের কাজ কিন্তু অনলাইনে করা হয় অনলাইনে
পণ্যা কেনাবেচা থেকে শুরু করি প্রায় সব ধরনের কাজই কিন্তু এখন অনলাইনে করা
সম্ভব আপনি ভিডিও এডিটিং গ্রাফিক্স ডিজাইন করে কিন্তু ফাইবার ডট কমে ইনকাম করতে
পারেন।
কিভাবে ইনকাম করবেন কোন কাজ করতে হবে সম্পূর্ণ গাইড নীচে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা
হলো মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ গাইডটি পড়ুন এবং নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলুন এবং
খুব সহজেই ইনকাম শুরু করুন
ক্যানভা এবং ফটোশপ এগুলো দিয়ে কিভাবে থাম্বেল বানাতে হয় মোবাইল ফোন দিয়ে
কম্পিউটার দিয়ে কেপ কাট কে ইউজ করে ভিডিও এডিটিং এই জিনিসগুলো যদি তুমি একটু
শিখতে পারো upwork এবং ফাইবার এই সমস্ত ওয়েব সাইটে কাজ করতে পারো, এই কাজগুলো
এখন অনেক মানুষই করে যদি তুমি ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস দিতে পারো তাহলে অফ ওয়ার্ক
এবং ফাইবার এই জায়গাতে নিজের একটি প্রোফাইল ক্রিয়েট করে ভিডিও এডিটিং গ্রাফিক্স
ডিজাইন ডাটা এন্ট্রি এই সমস্ত বিভিন্ন কাজ করে তুমি খুব সহজেই মাছ শেষে বেসিক
লেভেলে যখন থাকবে তখন ১০০ ডলার এমনিতে ইনকাম করতে পারবে যখন তুমি প্রফেশনাল হয়ে
উঠবে তখন তো অনেক বেশি ইনকাম হবে।
আরো পড়ুনঃ ২০২৫ সালে ঘরে বসে ইনকাম করার উপায়
ফাইবার upwork থেকে আপনার কাছে ক্লাইন্ট আসবে এবং সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমে তুমি
ভালো ইনকাম করতে পারো সুতরাং যদি তুমি চাও যে upwork ফাইবারে ফ্রিল্যান্সিং করতে
চাও তাহলে আগে তোমাকে শিখতে হবে ভিডিও এডিটিং গ্রাফিক্স ডিজাইন ডাটা এন্ট্রি কাজ
আরো ইত্যাদি আর এ সমস্ত কাজ মোবাইল ফোন কম্পিউটার ল্যাপটপ ব্যবহার করে করতে পারো।
এই সমস্ত কাজগুলো শেখার জন্য অনেক ভিডিও youtube এ রয়েছে। তুমি সেই সব ভিডিও
দেখে কাজগুলো শিখতে পারো বা প্রফেশনাল ভাবে শিখতে গেলে আপনি একটি কোর্স অবশ্যই
নিতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং শেখার কোর্স গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার কোর্স তারপর
ডিজিটাল মার্কেটিং বিভিন্ন ইত্যাদি এই সমস্ত কোর্সগুলো করে আপনি প্রফেশনাল
ফ্রিল্যান্সার হয়ে উঠবে। এর সাথে সাথে এআইকে কাজে লাগিয়ে কিভাবে ভিডিও বানাতে
হয় বা promt দিয়ে এবং এর সাথে সাথে যদি তুমি promt ইঞ্জিনিয়ারিং একটু শিখে নাও
তাহলে তুমি এআইকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ভিডিও বানাতে পারো।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংটা আসলে কি বা কেন করব ক্লিয়ার ধারণা দিলাম।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টা হল অন্য কারো প্রোডাক্ট অ্যাফিলিয়েট করে বিক্রি
করা মানে হচ্ছে ধরুন আপনি একটি কোম্পানির মোবাইল ফোন বিক্রি করবেন মানে হচ্ছে কোন
একটি কোম্পানির মোবাইল আপনার ফেসবুকে বা youtube এ বা ওয়েবসাইটে অ্যাফিলিয়েট
করলেন মানে সেই মোবাইল ফোনটির ক্রয় লিংক আপনার ফেসবুকে বা ইউটিউবে বা
ওয়েবসাইটে দিয়ে রাখলেন এবং এই লিংক থেকে কোন এক ভিজিটর মোবাইল ফোনটি ক্রয় করল
এবং সেই ক্রয় করার ফলে আপনার লিংকে ক্লিক করে যেহেতু ক্রয় করেছে সেহেতু
কোম্পানি আপনাকে একটি কমিশন দিবে এবং এই কমিশন পাওয়াটাকে বা এভাবে এফিলিয়েট
করাটাকে বিক্রি করাটাকে এফিলিয়েট মার্কেটিং বলে যেখানে আপনার নিজস্ব কোন
প্রোডাক্ট লাগবে না বা নিজস্ব কোন দোকান দেওয়া লাগবে না সবকিছুই আপনি
অনলাইনের মাধ্যমে করতে পারবেন এবং খুব সহজে এভাবে ইনকাম করা যায় বর্তমান যুগে
অনলাইন পণ্য কেনাবেচা বেড়েই চলেছে যেহেতু অনলাইন কেনাবেচা বেড়েই চলেছে যেহেতু
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর চাহিদাও বেড়েই চলেছে আপনি এই এফিলিয়েট মার্কেটিং করে
একটি বড় ধরনের অর্থ উপার্জন করতে পারেন তাই দেরি না করে শুরু করতে পারেন।
মূল কথা হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনার ফেসবুক একাউন্ট বা যাকে
বলে facebook পেজ বা ইউটিউব বা ওয়েবসাইট থাকা লাগবে এবং এর মাধ্যমে আপনি এগুলোর
অ্যাড দেখিয়ে বা বিজ্ঞাপন গুলো ফেসবুকে ইউটিউবে দেখিয়ে ক্রয় লিংক দিয়ে ইনকাম
করতে পারবেন।
ড্রপ শিপিং করে ইনকাম
ড্রপ শিপিং করে কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় চলুন জেনে আসি ড্রপ শিপিং করে
ইনকাম করার জন্য আমাদের প্রথমে জানতে হবে ড্রপ সেটিং টা আসলে কি বা কিভাবে এটাতে
ইনকাম করা যায় ? ড্রপ শিপিং করতে হলে আপনাকে আপনার কোন প্রোডাক্ট থাকা লাগবে না
বা কোন কিছু কেনা লাগবে না আর কোন টাকা খরচ করা লাগবে না আপনি ফ্রিতেই ইনকাম করতে
পারবেন তো কিভাবে ইনকাম করবেন এ বিষয়ে সমস্ত তথ্য তুলে ধরা হলো ধরুন
আপনার এক ফ্রেন্ড একটি দোকান আছে ফ্যাশন এর সেখানে সে বিক্রি করে শার্ট প্যান্ট
বিভিন্ন জামা কাপড় ইত্যাদি তো ধরুন একটি শার্ট এর দাম ৩০০ টাকা তার আসল দাম
এটাই এবং তাকে তুমি বললে আমি তোমার এই সাতটি বিক্রি করে দিচ্ছি এবং তুমি সেটা
ফেসবুকে ছবি পোস্ট করে বা youtube এ দেখিয়ে ৫০০ টাকাতে বিক্রি করলে এবং সেই ৫০০
টাকার মধ্যে থেকে ৩০০ টাকা তাকে দিয়ে দিলে এবং বাকি যে ২০০ টাকা রইল এইটাই তোমার
হচ্ছে উপার্জন বা এই নিয়মকে বলে ড্রপ শিপিং ।
তাহলে আপনি কিভাবে শুরু করবেন ড্রপ শিপিং করার জন্য আপনাকে একটি অনলাইনে দোকান
খোসাতে হবে দোকান খোসা বলতে ইট বালু সিমেন্ট দিয়ে ঘর বানানো না দোকান বলতে
বোঝানো হয়েছে আপনাকে একটি ফেসবুক পেজ অথবা ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে সেখানে আপনি
এই পণ্যগুলোর রিভিউ করবেন এবং এই পণ্যগুলো বিভিন্ন মানুষ দেখবে এবং ভালো
লাগবে পণ্যগুলো কিনতে আসবে আপনি সেই পণ্যগুলো আপনার ফ্রেন্ড এর কাছ থেকে নিয়ে
বিক্রি করে দেবেন এবং এই ভাবেই ইনকাম চালাতে থাকবেন এবং আপনি আপনার ইচ্ছামত সেই
পন্যর রিভিউ দিবেন ভালো আকর্ষণীয় ভাবে টাইটেল লিখে লিখে রাখবেন। এবং এভাবে খুব
সহজেই আপনি ইনকাম করতে পারবেন এরকমই আরো অনেক ইনকামের উপায় রয়েছে যেগুলোর
মাধ্যমে আপনি খুব সহজে ইনকাম করতে পারেন এ বিষয়ে এই আর্টিকেলের সমস্ত তথ্য
দেওয়া রয়েছে আপনি চাইলে আর্টিকেলটি সম্পন্ন করে শেষ করুন অনেক জ্ঞান অর্জন করতে
পারবেন।
মোবাইল অ্যাপ দিয়ে ফ্রি ইনকাম
মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে তা সম্পূর্ণ তুলে ধরা
হয়েছে অনলাইনে অনেক অ্যাপস রয়েছে ওয়েবসাইট রয়েছে যার মাধ্যমে আমরা খুব
সহজেই কোন ঝামেলা ছাড়া ইনকাম করতে পারি বর্তমান যুগে এসে অনলাইন ইনকাম করার অনেক
পদ্ধতি রয়েছে যাদের মধ্যে কিছু পদ্ধতি তুলে ধরা হলো সম্পূর্ণ পোস্টটি ভালোভাবে
পড়ুন।
আমরা মূলত দুইটি অ্যাপস বা ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করেছি যাদের মধ্যে একটি হলো
sidra chain.com আর আরেকটি হলো pie .com এই দুইটি অ্যাপসের মাধ্যমে
কিভাবে ইনকাম করা যায় তা বিস্তারিত নিচে তুলে ধরা হয়েছে এর মাধ্যমে আমরা খুব
সহজেই ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারব ।
মোবাইল অ্যাপস দিয়ে কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় তা বিস্তারিত তুলে ধরা হলো
বর্তমান যুগে ইনকাম করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে অনলাইন এর মাধ্যমে আমরা মোবাইল ফোনকে
ব্যবহার করে ফ্রিতেই অনেকভাবে ইনকাম করতে পারি এমন প্লে স্টোরে অনেক অ্যাপ রয়েছে
যেগুলো ফ্রিতে ইনকাম করতে দেয় যেমন অ্যাড দেখে বিভিন্ন ছোট ছোট কাজ করে বিভিন্ন
টোকেন ক্লাইম করে বিভিন্ন ইত্যাদি ভাবে ইনকাম করার সুযোগ দিয়ে থাকে।
তাদের মধ্যে থেকে একটি জনপ্রিয় অ্যাপস হলো pie পাই চলুন জেনে
আসি পাই থেকে কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় এটি মূলত একটি অনলাইন কাজ যেখানে
আপনি প্রতিদিন একটি বাটন স্টার্ট করবেন এবং সেই স্টার্ট বা কাজটি চালু
হওয়ার ফলে আপনার একাউন্টে একটি টোকেন জমা হতে থাকবে এবং এই টোকন গুলো বিক্রি করে
আপনি ইনকাম করতে পারবেন এবং রেফার করে ইনকাম করতে পারবেন তো আপনাকে এখানে
ইনকাম করতে হলে অবশ্যই প্লেস্টোর থেকে পাই অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে এবং সাইন আপ
করতে হবে এবং কিছু শর্ত আছে যেগুলো পূরণ করে আপনাকে কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন কমপ্লিট
করতে হবে এবং কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন কমপ্লিট করার পরেই আপনি এই টোকন গুলো বিক্রি
করতে পারবেন এবং বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এবং শর্তগুলো যদি আপনি
সঠিকভাবে পূরণ করে থাকেন তাহলে আপনাকে আপনার আইডি কার্ড বা পাসপোর্ট বা ভিসা
এগুলো দিয়ে কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন কমপ্লিট করতে হবে এবং কমপ্লিট শেষে আপনি এটা
কোনগুলো বিক্রি করতে পারবেন এবং প্রতিটি টোকনের দাম প্রায় 100 থেকে 150 টাকা
পর্যন্ত হতে পারে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দাম কম বেশি হতে পারে। এখানে আপনাকে বেশি
কিছু কাজ করা লাগবে না শুধুমাত্র দিনের মধ্যে একবার ঢুকে জাস্ট ওয়ার্কটা চালু
করে দিতে হবে মানে স্টার্ট বাটনে ক্লিক করে স্টার্ট করে দিতে হবে এখানে টোকেন
গুলো একটু একটু করে জমা হতে থাকবে এভাবে প্রতিদিন একবার করে ঢুকে স্টার্ট করে
আসতে হবে এবং এভাবেই টোকেন গুলো জমা হতে থাকবে এবং যত বেশি টোকেন তত বেশি ইনক।
তাহলে দেরি না করে অযথা ফেসবুকে ভিডিও টিক টক ভিডিও দেখে ইউটিউবে ভিডিও দেখে সময়
নষ্ট না করে এখন এই মোবাইল ফোনে এই অ্যাপসটি ইন্সটল করুন এবং সাইনআপ করুন এবং
এখনই কাজ শুরু করুন এবং আপনার ইনকাম শুরু করুন।
ঠিক এমনই আরেকটি মোবাইল অ্যাপ হল sidra chain.com এখানেও আপনি ইনকাম করতে
পারেন এইটা করার জন্য আপনাকে প্রথমত প্লে স্টোরে যেতে হবে সেখান
থেকে অ্যাপসটি আপনাকে ডাউনলোড করতে হবে এবং একটি জিমেইল দিয়ে সাইন আপ করতে
হবে এবং সাইন আপ হবার পরে আপনাকে প্রতিদিন দুইটা করে ঢোকেন দিবে এবং এই টোকন গুলো
বিক্রি করে ঠিক আগের মতই ইনকাম করতে পারবেন এখানে আপনাকে প্রতিদিন দুইটি টোকেন
দেবে এবং এই টোকেন দুইটির দাম প্রায় ৪০ থেকে ৫০ টাকা হতে পারে বিভিন্ন সময়
বিভিন্ন দাম কম বেশি হতে পারে। এখানে কাজ করার কিছু শর্ত রয়েছে যেমন আপনাকে
এখানেও ঠিক আগের মতই কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন কমপ্লিট করতে হবে এখানে আপনাকে আপনার
আইডি কার্ড দিয়ে বা আপনার ভিসা দিয়ে কেওয়াইসি কমপ্লিট করতে হবে আর বেশি ইনকাম
করার উপায় হচ্ছে আপনার পরিবারের বাবা-মায়ের ভাই বোনের আইডি কার্ড দিয়ে
মাল্টিপল একাউন্ট মানে হচ্ছে প্রতিটি আইডি কার্ডের জন্য প্রতিটি আলাদা আলাদা
একাউন্ট খুলুন এবং বেশি টোকেন কালেক্ট করুন এবং কেওয়াইসি কমপ্লিট করার পরে
কিছুটা সময় লাগবে কমপ্লিট হতে এবং কমপ্লিট হয়ে গেলে আপনি দোকানগুলো বিক্রি করে
একাধিক অ্যাকাউন্ট থেকে একাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন তাহলে অযথা সময় নষ্ট না
করে অনলাইনে এই কাজগুলো করুন এগুলো তো বেশি পরিশ্রম লাগে না দিনের মধ্যে একবার
ঢুকে টোকেন গুলো কালেক্ট করলেই হবে পাঁচ মিনিটও টাইম লাগবে না তাহলে কেন আপনারা
অযথা সময় নষ্ট করছেন এই কাজগুলো করুন অন্তত।
এমনই আরো অনেক অ্যাপস রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে ইনকাম করা যায় বিভিন্ন কাজ রয়েছে
যেমন google সার্ভে পূরণ করে ইনকাম এড দেখে ইনকাম বিভিন্ন উপায় রয়েছে। যেগুলোর
মাধ্যমে অনলাইনে আমরা খুব সহজে ইনকাম করতে পারি। বর্তমান যুগে কিন্তু অনেক
স্ক্যামার ও রয়েছে যেগুলো আপনার টাকা মেরে চলে যাবে বলতে গেলে যে অ্যাপসগুলোতে
ডিপোজিট করতে হয় মানে হচ্ছে আপনাকে টাকা দিয়ে কাজ করতে হয় সেই অ্যাপ গুলো
বেশিরভাগই ১ ২ ৩ মাস টাকা দেয় দিয়ে টাকাগুলো মেরে চলে যায় তাহলে আপনাকে অবশ্যই
এইসব ফ্রড হাত থেকে বেঁচে থাকতে হবে এবং অবশ্যই নিজেকে সতর্ক থাকতে হবে এবং
এমন কোন apps এ কাজ করতে যাবেন না যেখানে টাকা দিয়ে কাজ করতে হয় বেশিরভাগ
অ্যাপসগুলোয় টাকা মেরে চলে যায় তাহলে অবশ্যই সাবধানতার সাথে কাজ করবেন।
কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় -শেষ কথা
কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায় কিভাবে কাজ শুরু করবেন সমস্ত বিষয়ে আমরা
জানলাম এবং এই পোস্টের সমস্ত বিষয় তুলে ধরা হয়েছে এ সমস্ত বিষয়ে আরো জানার
জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন এবং পরিচিতদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করুন এরকমই
আরো পোস্ট নিয়ে আমরা আবারও আসবো trendghor
এর পাশেই থাকুন